ইকুয়েডর দেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য
Interesting facts about Ecuador
আজ আমরা দক্ষিণ আমেরিকার আরেকটি দেশ সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য জানবো। যার নাম ইকুয়েডর। এই দেশটি অনেকেরই কাছে অজানা একটি দেশ। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ইকুয়েডর সম্পর্কে কিছু মজাদার তথ্য।
ইকুয়েডর দেশটিকে আধিকারিক ভাবে ইকুয়েডর প্রজাতন্ত্রও বলা হয়। ইকুয়েডর দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূলে ভূমধ্যসাগরে প্রবাহিত একটি দেশ। এই দেশের পাশে জায়গা যেমন উত্তর দিকে কলোম্বিয়া, দক্ষিণ দিকে পেরু এবং পশ্চিম দিকে বিশাল আকারের প্রশান্ত মহাসাগর রয়েছে। ইকুয়েডর দেশটি পুরোপুরি ভুমধ্যরেখার পর থাকার কারণে দেশটির নামকরণ এইরকম হয়েছে। এই দেশের রাজধানী হলো কুইটো।
এই দেশটিতে একটা সময় স্পেনের শাসন চলতো। কিন্তু ১৮২০ সালে ঘুয়াকুলি নামে একটি শহর প্রথম স্বাধীনতা লাভ করে স্পেনের থেকে। তবে ইকুয়েডরের স্বাধীনতা দিবস আনুষ্ঠানিকভাবে ২৪ শে মে ১৮২২ সালে লাভ করে। ১৮৩০ সালে ইকুয়েডর গ্রান কলোম্বিয়া থেকে পৃথক হয়ে একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্র হয়ে ওঠে।
বর্তমানে ঘুয়াকুলি হলো ইকুয়েডরের সবচেয়ে বড়ো শহর। ইকুয়েডরের নীতিবাক্য হলো "ঈশ্বর, স্বদেশ এবং স্বাধীনতা"।
ইকুয়েডর একটি মধ্যম আয়ের দেশ, একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতির সাথে যা পণ্য, পেট্রোলিয়াম এবং কৃষি পণ্যগুলির উপর অত্যন্ত নির্ভরশীল। এই দেশটি সাধারণত তেলখননের উপর নির্ভরশীল এবং এই দেশের আর্থিক বেবস্থার ৫০% আসে এই তেল থেকে। ২০০০ সালে এই দেশে একবার আর্থিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। সেই সময় ওই দেশের জিডিপি গ্রোথ ৬% কমে গিয়েছিলো। এই দেশের জাতীয় বৃক্ষ হলো সিন্যাকুইনে। এই গাছটি খুব উপকারী হয়, গাছটি থেকে প্রচুর পরিমানে কুইনাইন উৎপাদন করা হয়। ম্যালেরিয়ার ঔষধ এই বৃক্ষ থেকে তৈরি করা হয়।
এই দেশটিতে একটা সময় স্পেনের শাসন চলতো। কিন্তু ১৮২০ সালে ঘুয়াকুলি নামে একটি শহর প্রথম স্বাধীনতা লাভ করে স্পেনের থেকে। তবে ইকুয়েডরের স্বাধীনতা দিবস আনুষ্ঠানিকভাবে ২৪ শে মে ১৮২২ সালে লাভ করে। ১৮৩০ সালে ইকুয়েডর গ্রান কলোম্বিয়া থেকে পৃথক হয়ে একটি স্বাধীন প্রজাতন্ত্র হয়ে ওঠে।
বর্তমানে ঘুয়াকুলি হলো ইকুয়েডরের সবচেয়ে বড়ো শহর। ইকুয়েডরের নীতিবাক্য হলো "ঈশ্বর, স্বদেশ এবং স্বাধীনতা"।
ইকুয়েডর একটি মধ্যম আয়ের দেশ, একটি উন্নয়নশীল অর্থনীতির সাথে যা পণ্য, পেট্রোলিয়াম এবং কৃষি পণ্যগুলির উপর অত্যন্ত নির্ভরশীল। এই দেশটি সাধারণত তেলখননের উপর নির্ভরশীল এবং এই দেশের আর্থিক বেবস্থার ৫০% আসে এই তেল থেকে। ২০০০ সালে এই দেশে একবার আর্থিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। সেই সময় ওই দেশের জিডিপি গ্রোথ ৬% কমে গিয়েছিলো। এই দেশের জাতীয় বৃক্ষ হলো সিন্যাকুইনে। এই গাছটি খুব উপকারী হয়, গাছটি থেকে প্রচুর পরিমানে কুইনাইন উৎপাদন করা হয়। ম্যালেরিয়ার ঔষধ এই বৃক্ষ থেকে তৈরি করা হয়।
এই দেশটির সম্পূর্ণ আয়তন ২ লক্ষ ৮৩ হাজার ৫৬১ বর্গকিমি যা ১ লক্ষ ৯ হাজার ৪৮৪ বর্গমাইলের সমান। এই দেশের অনেকটা জায়গা জুড়ে রয়েছে আমাজন জঙ্গল। ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৬৪ লক্ষ। এই দেশের সরকারি ভাষা হলো স্পেনিশ। স্পেনিশ ছাড়াও এই দেশে আরো কিছু আঞ্চলিক ভাষা রয়েছে যেমন কিচওয়া এবং শুয়ার। এই দেশের মানুষরা খুবই সুন্দর এবং নরম মনের হয়ে থাকে। দেশটির জাতীয় মুদ্রা US ডলার। এই দেশে নানান সংস্কৃতি এবং শিল্পকলার ছাপ দেখতে পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন
(
Atom
)
কোন মন্তব্য নেই :
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন